শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সান্তাহারে নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব অনুষ্ঠিত আদমদীঘিতে মাদক সেবনের অপরাধে ছয় মাদকসেবীর জেল-জরিমানা দুপচাঁচিয়ায় পারভিন সমাজ কল্যাণ সংস্থা সদস্যদের কোটি টাকা নিয়ে উধাও ১৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রকাশ হচ্ছে না গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র আগামী মাসের মধ্যে পাঠ্যপুস্তক সবাই হাতে পাবে : প্রেস সচিব ফুলবাড়ী দাদুল কমিউনিটি ক্লিনিক ৩ মাস যাবৎ বন্ধ, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী ভারতে মন্দিরের টিকিট সংগ্রহ করতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ৬ জনের মৃত্যু মেক্সিকোতে ভাঙা হলো নেতানিয়াহুর মোমের মূর্তি চীনে এমপক্স ভাইরাসের নতুন স্ট্রেন শনাক্ত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি: ট্রাম্প

৩ দফা দাবিতে সোহেল তাজের কর্মসূচি ঘোষণা

একাত্তরের দেশ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৩
৩ দফা দাবিতে সোহেল তাজের কর্মসূচি ঘোষণা
৩ দফা দাবিতে সোহেল তাজের কর্মসূচি ঘোষণা

জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস, ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস এবং জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সকল সংগঠক, পরিচালকসহ সকল মুক্তিযোদ্ধাদের নাম, অবদান ও জীবনী গুরুত্বের সাথে পাঠ্যপুস্তকে ও সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ সোহেল তাজ।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে কর্মসূচি ঘোষণা করেন তাজউদ্দিন পুত্র।

সোহেল তাজ তার ফেসবুক পোস্টে লেখেন, আগামী ৩ নভেম্বর কলঙ্কময় জেলহত্যা দিবস। দেখতে দেখতে ৪৯ বছর পার হয়ে গেলো, অথচ এখন পর্যন্ত জাতির চার বীর যাদের নেতৃত্বে সফলভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হলো, যাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পেলাম- আজ অবধি রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের কোনো স্বীকৃতি নেই। এটা মেনে নেওয়া যায় না!
এরপর নিজের তিনটি দাবি তুলে ধরেন তিনি। সেগুলো হলো:

১. যেহেতু ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়, সেহেতু বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র (প্রজাতন্ত্র) হিসেবে জন্ম লাভ করে। তাই এ দিনটিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা করতে হবে।

২. ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করতে হবে।

৩. জাতীয় চার নেতাসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের সব বেসামরিক ও সামরিক সংগঠক, পরিচালক, অমর শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম, অবদান ও জীবনীসহ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস যথাযথ মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তকে ও সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

পোস্টে সোহেল তাজ লেখেন, ‘আমি মনে করি, আমার এ তিন দাবি ন্যায্য ও যৌক্তিক এবং এটা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সবার প্রাণের দাবি। সেই লক্ষ্যে আমার পরবর্তী কর্মসূচি, আগামী ৩ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৩ টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে আমি অবস্থান নেবো এবং পরবর্তীতে পদযাত্রা করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেবো।’

তিনি আরও লিখেন, ‘হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে থেকে বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার উদ্দেশ্যে হেটে যাত্রা শুরু করবো। এ সমাবেশে স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধের-বৈষম্যবিরোধী চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে অংশ নেয়ার জোর আহ্বান জানাচ্ছি।’

 

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com