সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নন্দীগ্রামে চালককে মারপিট করে ইজিবাইক ছিনতাই সান্তাহার প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটিকে সংবর্ধনা প্রদান বাগেরহাটে অস্ত্রসহ ৩ ডাকাত গ্রেফতার বাগেরহাটে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত বৈষম্যমুক্ত সমৃদ্ধ দেশ গড়তে ইমামদের দায়িত্ব পালন করতে হবে, বাগেরহাটে অতিরিক্ত আইজিপি খোন্দকার রফিকুল দুপচাঁচিয়ায় ফ্রি ডেন্টাল ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত ‎গাইবান্ধায় প্রিপেইড মিটারে চরম আপত্তি জনগণের ॥ প্রতিরোধের আহ্বান দুপচাঁচিয়ায় ধোকরকোলা গ্রামবাসীর উদ্যোগে ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত অবৈধ বাংলাদেশি ছাত্রদের চিহ্নিত করতে দিল্লির সব স্কুলকে নির্দেশ পাকিস্তানে চেকপোস্টে সন্ত্রাসী হামলা, ১৬ সেনাসদস্য নিহত

গত ৩ মাসে নতুন টাকা ছাপানো হয়নি : গভর্নর

একাত্তরের দেশ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৪
গত ৩ মাসে নতুন টাকা ছাপানো হয়নি : গভর্নর
গত ৩ মাসে নতুন টাকা ছাপানো হয়নি : গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, গত ৩ মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নতুন টাকা ছাপানো হয়নি এবং হবেও না।

সোমবার (১১ নভেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে বণিক বার্তা আয়োজিত তৃতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ‘বৈষম্য, আর্থিক অপরাধ ও বাংলাদেশের অর্থনীতির নিরাময়’ শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

গভর্নর বলেন, অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে আমরা টাকা ছাপাচ্ছি না। এখন পর্যন্ত (গত ৩ মাসে) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নতুন টাকা ছাপিয়ে কোনো কিছু দেয়া হয়নি এবং হবেও না। গত ১৫ বছর ধরে দুর্বৃত্তায়নের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাত থেকে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে। তবে এখন কেনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান যেন বন্ধ হয়ে না যায়, সেজন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

গভর্নর বলেন, গত সপ্তাহে সার কেনার জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার একটি বন্ড ইস্যু করা হয়েছে। আমরা জানি, ব্যাংকগুলো লিকুইড মানির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর নির্ভর করবে। আমরা সেটার বিপরীতে ৫ হাজার কোটি টাকার ইকুইভ্যালেন্ট বন্ড ইস্যু করে টাকা দেওয়া হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ম্যাক্রো স্টেবেলিটি। এটা না হলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে না। আমাকে এই ফাইট করতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, বেক্সিমকো সচল রাখতেই প্রশাসক দেওয়া হয়েছে। এর মানে এই নয় যে, বেক্সিমকোকে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। গত কয়েকমাস ধরেই বেক্সিমকোর বেতন-ভাতা সরকার থেকে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এবাবে চলতে পারে না। কোম্পানিগুলোকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এক্সিম ব্যাংককে গত মাসে এক হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। কোনো প্রতিষ্ঠান যেন বন্ধ না হয়। কোনো প্রতিষ্ঠানে যেন শ্রমিক অসন্তোষ না হয়। অধৈর্য হয়ে লাভ নেই।

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com