বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাগেরহাট থেকে আটক হলো জাহাজে ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা মামলার আসামি ফুলবাড়ীতে ১৯৯ বোতল ফেন্সিডিলসহ ২ মাদক কারবারী আটক গাইবান্ধায় ১ হাজার দুস্থ মানুষ পেলেন শীতবস্ত্র গাইবান্ধায় বড় দিন উদযাপিত দুপচাঁচিয়ায় ট্রান্সফরমার চোর সদস্যের দুই সদস্য গ্রেপ্তার সহ মালামাল উদ্ধার বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিতকরণ প্রকল্পের শিখন অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালা অনুষ্ঠিত মোংলায় ৪০টি গীর্জায় উদযাপিত হচ্ছে শুভ বড়দিন বাগেরহাটের রামপালে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন বরখাস্ত ‎আগামীর বাংলাদেশ হবে সাম্যের ‎-জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান দুপচাঁচিয়ায় সাকিবকে মারপিটের ঘটনায় মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত

শর্টস পরে হাঁটব তাহলে আমিও কি ধর্ষণযোগ্য : শ্রীলেখা

বিনোদন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৪
  • ৮৬
শর্টস পরে হাঁটব তাহলে আমিও কি ধর্ষণযোগ্য : শ্রীলেখা
শর্টস পরে হাঁটব তাহলে আমিও কি ধর্ষণযোগ্য : শ্রীলেখা

টলিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। রাখঢাক করে কথা বলা কোনওদিনই স্বভাবে নেই শ্রীলেখার। যেকোনো অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে জানেন তিনি। সেটা হোক পথপশুদের উপর অত্যাচার কিংবা শরীর নিয়ে কোনো নোংরা আক্রমণ।

এবার আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ঘটে যাওয়া নারকীয় ধর্ষণ ও খুন নিয়েও সরব এই অভিনেত্রী। কলকাতা পুলিশের তদন্ত নিয়েও প্রতিবাদের সুর চড়িয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে বুধবার রাতেও রাস্তায় নেমে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।

বুধবার ‘রাত দখলের’ পোস্টার শেয়ার করে অভিনেত্রী ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি থাকছি আর আপনি? অনেক হাঁটতে হবে, তাই কমফোর্টেবল থাকতে ভাবছি শর্টস পরে হাঁটব। রেপেবল (ধর্ষণযোগ্য) মনে হবে কি আমাকে?’

এদিকে, যে সেমিনার হলে তরুণী চিকিৎসকের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে তার পাশের দেওয়াল ভাঙাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার রাতে উত্তাল হয়ে উঠেছিল আরজি কর হাসপাতাল। প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হচ্ছে বলে অভিযোগও করা হয়।

সেই ইস্যুতেও পোস্ট করেছেন শ্রীলেখা। তিনি লিখেছেন, ‘দুর্নীতি কোন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। কী সাহস এদের। প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা সেমিনার হল ভেঙে। পশ্চিমবঙ্গ কী কারও বাবার সম্পত্তি নাকি? সবাই ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে না বসে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার মন্ত্রীদের পদত্যাগ দাবি করুন। বিচার সঠিকভাবে হোক।’

অপর একটি পোস্টে শ্রীলেখা মিত্র লিখেছেন, ‘ঢং করা অরাজনৈতিক সুবিধাবাদীদের চিহ্নিত করুন। আরজি কর হাসপাতালে যেটা ঘটেছে সেটা সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক ভুলে যাবেন না। যারা অন্য কোনো কথা বলছেন তারা ওই রেপিস্টের দলের লোক।’

বর্তমানে চিকিৎসক তরুণীর ধর্ষণ ও খুনের তদন্তভার আদালত তুলে দিয়েছে সিবিআই-এর হাতে। কলকাতা পুলিশের কাজে যে আদালত তুষ্ট নয়, সেটাও স্পষ্ট বোঝা গেছে। সকলেই চাইছেন, আসল দোষীর শাস্তি হোক।

 

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com