মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিতকরণ প্রকল্পের শিখন অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালা অনুষ্ঠিত মোংলায় ৪০টি গীর্জায় উদযাপিত হচ্ছে শুভ বড়দিন বাগেরহাটের রামপালে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন বরখাস্ত ‎আগামীর বাংলাদেশ হবে সাম্যের ‎-জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান দুপচাঁচিয়ায় সাকিবকে মারপিটের ঘটনায় মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত দুপচাঁচিয়ায় ওএমএস ডিলার নিয়োগে লটারী অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই রাখাল নিহত গাইবান্ধার কামারজানিতে বালু মহাল ঘোষণার প্রতিবাদে মানববন্ধন ফুলবাড়ীতে তন্ত্র-মন্ত্রের খেলা ‘পাতা খেলা’ অনুষ্ঠিত বাগেরহাটে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির নামে লটারি পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

মোংলায় জমি কিনে বিপাকে পড়েছে কয়েক ব্যক্তি

মোঃ এনামুল হক, মোংলা প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪
  • ১২২
মোংলায় জমি কিনে বিপাকে পড়েছে কয়েক ব্যক্তি
মোংলায় জমি কিনে বিপাকে পড়েছে কয়েক ব্যক্তি

মোংলায় টাকা দিয়ে বৈধভাবে জমি কিনে বিপাকে পড়েছেন কয়েকজন ক্রেতা। পূর্বের মালিক জমি বিক্রি করার পরও ক্রেতাদের এখন বিভিন্ন হুমকি-ধামকিসহ আদালতে মামলা দিয়ে নানাভাবে হয়রানি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে ইতিপূর্বে সালিশ বৈঠক হলেও বিষয়টির কোন সুরাহা হয়নি।

অভিযোগে জানা গেছে, মোংলার সিগনাল টাওয়ার এলাকার বাসিন্দা রেনুয়ারা বেগম ও তার মেয়ে নাসরুম আহমেদ মাম্মি গত বছরের ২৮ডিসেম্বর মোংলার বুড়িরডাঙ্গা ও কাপালির মাঠের মৌজা থেকে তাদের নামে থাকা ১দশমিক ২৫একর জমি সারাফাত হোসেন সাকিল ও মাহমুদ হাসানের নামে টাকার বিনিময়ে অপ্রত্যাহারযোগ্য আমমোক্তার নামের মাধ্যমে রেজিষ্ট্রি করে দেয়। এরপর মাহমুদ হাসান তার জমির অংশ থেকে রেজাউল ইসলাম আলম সাড়ে ৫শতক, গাউছ ফকির ৫১শতক, বাবুল ৩শতক ও সেলিম মোল্লা সাড়ে ৫শতক করে মোট ৬৫ শতক জমি ৪জনের কাছে নগদ টাকায় বিক্রি বাবদ রেজিষ্ট্রি করে দেয়। জমি রেজিষ্ট্রি করে দেওয়ার কয়েক মাস পরে রেনুয়ারা বেগম গত ৯জুন বাগেরহাট যুগ্ম জেলা জজ আদালত-০২ এ অপ্রত্যাহারযোগ্য আমমোক্তারনামা বাতিল চেয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। যে মামলায় অন্যান্যদের সাথে সর্বশেষ জমির ক্রেতা রেজাউল ইসলাম আলম ও গাউছ ফকিরকেও বিবাদী করা হয়েছে।

জমির ক্রেতা মোংলা শহরতলীর রাজ্জাক সড়কের বাসিন্দা ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলাম আলম অভিযোগ করে বলেন, উক্ত জমি বিক্রি নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হওয়ায় স্থানীয়ভাবে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে ইতিপূর্বে সালিশ বৈঠক হয়। ওই সালিশের সিদ্ধান্ত প্রথমে রেনুয়ারা মেনে নিলেও পরে তা উপেক্ষা করে তিনি মিথ্যা তথ্য দিয়ে আদালতে তাদের নামে মামলা দিয়ে হয়রানী করছে। এছাড়া এ জমিকে কেন্দ্র করে রেনুয়ারাসহ তার সহযোগীরা প্রতিনিয়ত তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মাধ্যমে অপপ্রচার চালানোসহ নানাভাবে হুমকি ধামকিসহ ভয়ভীতি প্রদর্শন করে যাচ্ছে। আর এ কারণে এ জমির ক্রেতারা এখন টাকা দিয়ে জমি কেনার পরও প্রাণ নাশের আশংকায় শংকিত হয়ে পড়েছে।

জমি বিক্রেতা রেনুয়ারা বেগম বলেন, মুলত মামলার অভিযুক্তরাই পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতির মাধ্যমে জমি রেজিস্ট্রি করিয়ে নিয়ে এখন আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। #

 

 

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com