বগুড়া সার্কিট হাউজে আজ বেলা ১১টায় নিরাপদ খাদ্য আইন অবহিত করণও নিরাপদ খাদ্য আইন ২০২৩ অবহিতকরণ ও নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে সচেতনতা মূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।জিআই পণ্য বগুড়ার দই ব্যবসায়ী ও বগুড়ার বিখ্যাত সেমাই ব্যবসায়ীদের সাথে এ ব্যাপারে আলোচনা করা হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্র্তৃপক্ষ(খাদ্যভোক্তা সচেতনতা, ঝুঁকি ও নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ) এর পরিচালক মো: মিজানুর রহমান। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বগুড়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পি এন ইমরুল কায়েস।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি বলেন, নিরাপদ খাদ্য তৈরী না করলে মানুষ ভায়াবহ ঝুঁকিতে পড়বে। বগুড়ার দই জিআ্ই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এ দইয়ের গুণগত মান ধরে রাখার দায়িত্ব বগুড়ার ব্যবসায়ীদের। নোংরা পরিবেশে সেমাই তৈরী করে মানুষের সাথে প্রতারণাা করা যাবে না। পণ্যের গুনগত মান নিশ্চিত করার জন্য সকল ব্যবসাীয়দের সচেষ্ট হতে হবে।পোড়া তেলে পণ্য তৈরীর বিরুদ্ধে কঠোর আইন হয়েছে। কোন মতে পোড়া তেলে পণ্য তৈরী করা যাবে না। পোড়া তেলের সংরক্ষণ করছে কয়েকটি প্রতিষ্ঠন। সেখানে একটি নির্দিষ্ট দমে তারা কিনে নেবে। অবিলম্বে খোলা সয়াবিন বিক্রি বন্ধ করা হচ্ছে।মানুষের স্বাস্থের হানি না ঘটে সে ব্যপারে ব্যবসায়ীদের সচেতন করতেই এ কর্মশালা। নিরাপদ খাদ্য আইন মেনে চলুন, জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা করুন। এ হোক আমাদের স্লোগান।
কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার,জেলা সিভিল সার্জন ডা: মোহাম্মদ শফিউল আজম , জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কর্মকতা মো: রাসেল।
একাত্তরের দেশ