সিলেট টেস্টে তৃতীয় দিনে শেষে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার জয় যখন শুধুই সময়ের অপেক্ষা, তখন শুধু লঙ্কানদের খাটিয়ে নিচ্ছিলেন মুমিনুল হক। মিরাজকে নিয়ে সামান্য প্রতিরোধ গড়লে অপেক্ষা বাড়ে ধনঞ্জয়াদের। শেষে ১৮২ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। লঙ্কানরা জয় পায় ৩২৮ রানের বড় ব্যবধানে।
তাইজুলের বিদায়ের পর সপ্তম উইকেটে মিরাজ ও অষ্টম উইকেটে শরিফুলকে নিয়ে জুটি গড়েছিলেন। পুরো ইনিংসে ৬৬ ও ৪৭ রানের এই দুটি জুটিতেই লড়াই করেছে বাংলাদেশের। মিরাজ, শরিফুল ফিরলেও মুমিনুল একা আরও কিছুক্ষণ টেনে নিয়েছেন। অভিজ্ঞ ব্যাটার ৮৭ রানে অপরাজিত থাকলেও নাহিদ রানা বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারলেন না!
দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৬ রানে পাঁচ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার ছিলেন পেসার কাসুন রাজিথা। ৩৬ রানে তিনটি নিয়েছেন বিশ্ব ফারনেনডো। লাহিরু কুমারাও ৩৯ রানে দুটি শিকার করেছেন। ম্যাচ সেরা হয়েছেন ধনঞ্জয়া ডি সিলভা।
বাংলাদেশকে হারিয়ে রানের হিসেবে নিজেদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড করে শ্রীলঙ্কা। সফরকারীদের টেস্ট জয়ের সর্বোচ্চ রেকর্ডটিও (রানের হিসেবে) বাংলাদেশের বিপক্ষেই। ২০০৯ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশকে ৩৬৫ রানে হারিয়েছিল লঙ্কানরা।
ব্যাটিং ব্যর্থতার বিষয়ে শান্ত বলেন, ‘আমাদের নতুন বলের ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে হবে। পরের টেস্টের আগে অনেক কাজ করতে হবে এবং আমরা দৃঢ়ভাবে ফিরে আসার পরিকল্পনা করতে যাচ্ছি।
একাত্তরের দেশ