সেই সাথে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকারসহ কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মীর নামে দোষারোপ করা হয়।
এবিষয়ে জানতে চাইলে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করা হেলাল উদ্দিন ও তার দুই বোন বলেন, সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকার হামলা ও আগুন লাগানোর সময় ছিলো না কিন্তু আমারা শুনেছি তাদের কথাতেই এই ঘটনা ঘটেছে। এজন্য সংবাদ সম্মেলনে তাদের নাম বলেছি।
বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন বলেন, কদমকুড়ির মানুষ আমার প্রতিবেশী। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে আমি কদমকুড়ি গিয়েছিলাম। ওই গ্রামের লোকজন ও হেলাল উদ্দিনের বোনদের সাথে আমার কথা হয়েছে। তারা সত্য কথা বলেছে। এঘটনায় আমি ও বিএনপির কেউ জড়িত নাই একথা তারা বলেছে। আসলে আমার ও বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিএনপির সাবেক দুই-একজন সুবিধাবাদী নেতা এই কাজগুলো করাচ্ছে