মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিতকরণ প্রকল্পের শিখন অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালা অনুষ্ঠিত মোংলায় ৪০টি গীর্জায় উদযাপিত হচ্ছে শুভ বড়দিন বাগেরহাটের রামপালে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন বরখাস্ত ‎আগামীর বাংলাদেশ হবে সাম্যের ‎-জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান দুপচাঁচিয়ায় সাকিবকে মারপিটের ঘটনায় মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত দুপচাঁচিয়ায় ওএমএস ডিলার নিয়োগে লটারী অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই রাখাল নিহত গাইবান্ধার কামারজানিতে বালু মহাল ঘোষণার প্রতিবাদে মানববন্ধন ফুলবাড়ীতে তন্ত্র-মন্ত্রের খেলা ‘পাতা খেলা’ অনুষ্ঠিত বাগেরহাটে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির নামে লটারি পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

বড় মনিরের বিরুদ্ধে আবারও ধর্ষণের অভিযোগ, থানায় মামলা

অনলাইন ডেক্স
  • আপডেট টাইম শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪
  • ৩১৬

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রশ্রয়ে একের পর এক ধর্ষণ করে চলেছে টাঙ্গাইলের এমপি তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনিরের বড়ভাই বড় মনির। এবার মামলা হয়েছে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে।

ভুক্তভোগী বড় মনিরের কাছ থেকে বাঁচতে ৯৯৯-এ জরুরি সহায়তা চান। পুলিশ উত্তরায় বড় মনিরের ডেরা থেকে তাকে উদ্ধার করে। এরপর তুরাগ থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী। পরে মামলা হয়।

তুরাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোস্তফা আনোয়ার মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মোস্তফা আনোয়ার বলেন, টাঙ্গাইলের গোলাম কিবরিয়া ওরফে বড় মনিরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে ভুক্তভোগী ছাত্রী মামলা করেছেন।

পুলিশ বলছে, আসামী যতোই শক্তিশালী হোক না কেন, ছাড় দেয়া হবে না।

শুক্রবার অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে নির্যাতন শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেন এক কলেজ শিক্ষার্থী। বড়মনিরের হাত থেকে রক্ষা পেতে ৯৯৯-এ কল করে সহায়তা চান। তাতে সাড়া দিয়ে উত্তরা থেকে তাকে উদ্ধার করে তুরাগ থানা পুলিশ। যে বাড়ি থেকে শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয় তার মালিক বড় মনির।

ভুক্তভোগী জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বড় মনিরের সাথে তার পরিচয় হয়। বৃহস্পতিবার বড় মনির দেখা করতে বলে তাকে। সরল বিশ্বাসে বড় মনিরের সাথে দেখা করেন। পরদিন আবারো ভুক্তভোগীকে দেখা করতে বলেন বড়মনির। দেখা করার পর তাকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে যায় উত্তরা ১২ সেক্টরের ৬ নম্বর রোডের ৭ নম্বর বাড়িতে। সেখানে আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয়।

উদ্ধার হবার পর, বড় মনিরের নাম উল্লেখ করে ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ জানালে তা আমলে নেয় পুলিশ। জানায়, পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া। উত্তরার সেই বাসা থেকে জব্দ করা হয় সিসিটিভির যন্ত্রাংশ। আটক করা হয় দারোয়ানকেও।

ধর্ষণের কারণে এর আগেও সংবাদের শিরোনাম হয়েছিলেন বড়মনির। ২০২২ সালে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়। আদালতের নির্দেশে সেই নারী ও জন্ম দেয়া শিশুর ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু পরীক্ষার প্রতিবেদনে শিশুটির পিতা বড় মনির নয় বলে উল্লেখ করা হয়।

অভিযোগ ওঠে, সে সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় পাল্টে দেয়া হয় ডিএনএ রিপোর্টসহ মামলার সব আলামত।

একাত্তরের দেশ

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com